বলা বাহুল্য, ‘শিব ঠাকুরের আপন দেশে আইন কানুন সর্বনেশে’, শিবের কিন্তু আলাদা মাহাত্ম্য রয়েছে। ছাই মেখে ঘুরে বেড়ালেও ফ্যাশন সচেতন তরুণরা কিন্তু জিম করা বাহুতে সেই শিবঠাকুরকেই রেখেছেন। গণেশ চতুর্থীতে তেমনই ট্রেন্ডি যুবকের হাত জুড়ে গণপতি বাপ্পা। যাই করো আর তাই করো বছরভর মন্দিরে না গেলেও উৎসবের সময় গণেশ বন্দনা থেকে দূরে থাকতে রাজি নয় জেনারেশন নেক্সট। প্রতিযোগিতার ইঁদুর দৌড়ে নিজেকে তৈরি রেখেও ভগবানের আর্শীবাদী হাত হারাতে রাজি নন। সেকারণেই শরীরে ভগবানকে নিয়ে ঘুরছেন। ফ্যাশন দূরস্ত পোশাকের সঙ্গেই চওড়া মাসল জুড়ে গণপতি বাপ্পা। রাত পোহালেই গণেশ চতুর্থী ঠিক তার আগে গণপতিকে বাহুতে নিয়ে বন্ধুদের চমকে দিতে চাইলে এখনই ট্যাটু পার্লারে দিকে পাখির চোখ করুন। তবে এদিন না হলেও অসুবিধা নেই। পুজোর সকালেও পার্লারে যান তারপর বন্ধুদের চমকে দিয়ে ভগবানকে সঙ্গে নিয়ে ঘুরুন।
মন খারাপের কিছু নেই। সামনেই পুজোর মরশুমে গণেশ ঠাকুর দুগ্গামায়ের সঙ্গে বেড়াতে আসবে। তার আগে ট্রেন্ডি গণপতি ট্যাটু বানিয়ে ফ্যাশনে ইন থাকুন। এমনিতেই ভগবান সঙ্গে থাকলে ভয় পালিয়ে যায়। তায় ট্যাটু আবার সাফল্য ও সৌভাগ্যের প্রতীক। সেই ট্যাটুতেই যদি গণপতি বাপ্পা, শিবঠাকুর, বা কৃষ্ণ থাকে তাহলে তো সোনায় সোহাগা। শরীর জুড়ে ভগবানকে রাখতে চাইলে বডি ট্যাটু করুন। না হলে বাহুতে কৃষ্ণ নিয়ে পুজোর মরশুমে প্যান্ডেল হপিংয়ে গেলে ‘আপনি থাকছেন স্যার।’