২০ অগ্রহায়ণ  ১৪৩০  মঙ্গলবার ৫ ডিসেম্বর ২০২৩ 

READ IN APP

Advertisement

পাঁচ রাজ্যের রায়

মিজোরাম (৪০/৪০) এগিয়ে / জয়ী
এমএনএফ ১০
জেডপিএম ২৭
কংগ্রেস
বিজেপি
অন্যান্য
মধ্যপ্রদেশ (২৩০/২৩০) জয়ী
বিজেপি ১৬৪
কংগ্রেস ৬৫
অন্যান্য
রাজস্থান (১৯৯/২০০) জয়ী
বিজেপি ১১৫
কংগ্রেস ৬৯
অন্যান্য ১৫
ছত্তিশগড় (৯০/৯০) জয়ী
বিজেপি ৫৪
কংগ্রেস ৩৫
অন্যান্য
তেলেঙ্গানা (১১৯/১১৯) জয়ী
বিআরএস ৩৯
কংগ্রেস ৬৪
বিজেপি
এআইএমআইএম
অন্যান্য

৪২ জন কর্মীর শরীরে বাসা বেঁধেছে করোনা, তামিলনাড়ুর কারখানা বন্ধ করল নোকিয়া

Published by: Bishakha Pal |    Posted: May 27, 2020 1:55 pm|    Updated: May 27, 2020 2:09 pm

Nokia shuts Tamil Nadu plant after 42 workers test COVID-19 positive

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: নোকিয়ার তামিলনাড়ুর কারখানায় করোনার হানা। কারখানার প্রায় ৪২ জন কর্মী সম্প্রতি এই মারণ ভাইরাসের শিকার হয়েছেন। সংক্রমণ থেকে বাঁচতে তাই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে গোটা কারখানাটি। মঙ্গলবার নোকিয়ার তরফে কারখানা সাময়িকভাবে বন্ধ রাখার খবরটি প্রকাশ করে হয়।

তামিলনাড়ুর এই টেলিকম কারখানায় নোকিয়া মোবাইলের বিভিন্ন যন্ত্র তৈরি হয়। সম্প্রতি কারখানার কয়েকজন শ্রমিক অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। তাঁদের সোয়াব পরীক্ষায় করা হয়। পরীক্ষায় তাঁদের শরীরে করোনা ভাইরাসের সন্ধান মেলে। তারপরই তামিলনাড়ুর শ্রীপেরুমুদুরের এই প্ল্যান্টটি বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেয় কর্তৃপক্ষ। তবে ঠিক কতজন শ্রমিকের রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে, তা নোকিয়া প্রকাশ করেনি। তবে সূত্র মারফত খবর, কমপক্ষে ৪২ নোকিয়ার কর্মী করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন।

[ আরও পড়ুন: বেসরকারি ল্যাবে বাড়তে পারে করোনা পরীক্ষার খরচ! আইসিএমআরের চিঠিতে বিতর্ক ]

লকডাউন শিথিল হওয়ার পর অনেক কোম্পানিকেই কাজ শুরু করার অনুমতি দেয় কেন্দ্র। তার মধ্যে ছিল নোকিয়ার এই কারখানাটিও। সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, প্রশাসনের নির্দেশ মতো স্বাস্থ্যবিধি মেনে কাজ শুরু করা হয়েছিল। কর্মীদের মধ্যে সামাজিক দূরত্বও বজায় রাখা হচ্ছিল। সুরক্ষা ব্যবস্থাতেও কোনও ত্রুটি ছিল না। কিন্তু তা সত্ত্বেও বেশ কয়েকজন কর্মী আক্রান্ত হয়ে পড়েন। যদিও নোকিয়ার তরফে জানানো হয়েছে, তাঁদের কর্মীরা চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন। দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠবেন তাঁরা। খুব শীঘ্রই ফের কাজ শুরু হবে।

প্রসঙ্গত, গত সপ্তাহে স্মার্টফোন নির্মাণকারী সংস্থা ওপ্পোর দিল্লি কারখানার ৯ জন ব্যক্তি করোনায় আক্রান্ত হন। তারপরই কারখানাটি বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেয় কর্তৃপক্ষ। কিন্তু কারখানায় এভাবে করোনা সংক্রমণ ছড়ানোর ফলে আতঙ্কিত হয়ে পড়ছেন কারখানার মালিকরা। লকডাউন এভাবে দিনের পর দিন চালানো সম্ভব নয়। কখনও তো কাজ শুরু করতে হবে। কিন্তু এভাবে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে থাকলে কীভাবে কর্মীরা কাজ করবেন, তা নিয়ে চিন্তিত মালিকরা।

[ আরও পড়ুন: ‘অনিয়শ্চয়তা কাটাতে পরিকল্পিতভাবে তুলতে হবে লকডাউন’, রাহুলকে বললেন বিশেষজ্ঞরা ]

Sangbad Pratidin News App: খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ
নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে