Advertisement
Advertisement
লটারি

৩০ টাকা ঘুরিয়ে দিল ভাগ্যের চাকা! লটারি কেটে রাতারাতি কোটিপতি রাজমিস্ত্রি

খুশির হাওয়া বাগদি পরিবারে।

A labour of Bankura district won 1 crore rupee in Lottery

ছবি: প্রতীকী।

Published by: Tiyasha Sarkar
  • Posted:August 7, 2020 5:46 pm
  • Updated:August 7, 2020 7:05 pm  

টিটুন মল্লিক, বাঁকুড়া: রাতারাতি কোটিপতি হয়ে গেলেন পেশায় রাজমিস্ত্রি বাঁকুড়ার (Bankura) চায়না বাগদি। শুনে অবাক লাগলেও, এটাই সত্যি। এখন রীতিমতো সেলিব্রিটি ওই মহিলা। ভাবছেন নিশ্চয়ই ব্যাপারটা কী?

বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুর শহরের বিদ্যাসাগর মহাপাত্র পাড়ার বাসিন্দা চায়না বাগদি নামে ওই রাজমিস্ত্রি। লটারির টিকিট কাটা তাঁর দীর্ঘদিনের অভ্যেস। যদি ফেরে ভাগ্য! তেমনটাই হল। জানা গিয়েছে, শনিবার মাত্র ৩০ টাকা দিয়ে কালিপদ মাঝি নামে এক লটারি বিক্রেতার কাছ থেকে টিকিট কিনেছিলেন চায়না। টিকিট মেলাতে গিয়েই চক্ষুচড়কগাছ। কারণ, ৩০ টাকাতেই যে কোটিপতি হয়ে গিয়েছেন ওই ব্যক্তি। খবর ছড়িয়ে পড়তেই বিষ্ণুপুর শহর জুড়ে হৈ হৈ কাণ্ড।

Advertisement

KALIPADA-MAJHI

[আরও পড়ুন: পরিচারিকাকে ধর্ষণের অভিযোগ, সালিশি সভায় দু’পক্ষের সংঘর্ষে ধুন্ধুমার নিমতায়]

বিষয়টি কানে যেতেই চায়নাকে ডেকে পাঠান মহকুমাশাসক অনুপকুমার দত্ত। কথা বলেন তাঁর সঙ্গে। সমস্ত ধরণের নিরাপত্তার ব্যবস্থার পাশাপাশি ঐ টাকা যাতে চায়নার হাতে ঠিক মতো পৌঁছয় তার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা করার আশ্বাস দেন। ‘কোটিপতি’ চায়না বাগদির কথায়, “রাজমিস্ত্রীর কাজ করে সংসার চালাই। প্রায়দিনই লটারির টিকিট কিনি। তবে একসঙ্গে এতো টাকা পাব কোনওদিন আশা করিনি।”ঐ টিকিট বিক্রেতা কালীপদ মাঝির কথায়, “পাঁচ বছর ধরে টিকিট বিক্রি করছি। তবে এতো বড় অঙ্কের পুরস্কার এই প্রথম।” এই ঘটনার পর তার টিকিট বিক্রি বেড়ে গেছে বলেও তিনি জানান। মহকুমাশাসক অনুপ কুমার দত্ত বলেন, “প্রশাসনের পক্ষ থেকে মহিলাকে সমস্ত ধরণের সহযোগিতা করা হচ্ছে। যাতে উনি পুরস্কারের অর্থ হাতে পান তা আমরা দেখছি। উনি সমস্ত প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা করেছেন।”

[আরও পড়ুন: প্রকাশিত রাজ্য জয়েন্ট এন্ট্রান্সের ফলাফল, কলকাতাকে টেক্কা দিয়ে প্রথম রায়গঞ্জের পড়ুয়া]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement