ফণী, বুলবুল অথবা বিধ্বংসী আয়লা সেভাবে ক্ষতি করতে পারেনি সৈকত শহর দিঘার। তবে এসব ঘূর্ণিঝড়ের দাপটকেও ছাড়িয়ে যেতে চলেছে সুপার সাইক্লোন আমফান। জারি সতর্কতা।
কাঁথি মহকুমার মূলত চার পর্যটন স্থল – দিঘা, তাজপুর, শংকরপুর, মন্দারমণিতেই আমফানের সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এছাড়া খেজুরি, নন্দীগ্রাম নদী লাগোয়া এলাকা হওয়ায় সেখানেও ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে।
মঙ্গলবার সকাল থেকেই তড়িঘড়ি কাজে নেমেছেন প্রশাসনিক কর্তারা। লক্ষ্য, আমফান আছড়ে পড়ার আগেই সমুদ্রতট থেকে নিরাপদে সকলকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া।
ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় বুধবার রাতে নবান্নেই থাকবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
মুখ্যমন্ত্রীর বলেন, ঘূর্ণিঝড় বুলবুলের সময় এক লক্ষ আশি হাজার মানুষকে তাদের বাড়ি থেকে সরিয়ে সরকারি শিবিরে নিয়ে যেতে হয়েছিল। এবার এখনই প্রায় ৩ লক্ষ মানুষকে সরাতে হল।
আমফানের আশঙ্কায় ওড়িশাতেও জারি হাই এলার্ট।
Copyright © 2024 Pratidin Prakashani Pvt. Ltd. All rights reserved.