BREAKING NEWS

১০ চৈত্র  ১৪২৯  শনিবার ২৫ মার্চ ২০২৩ 

READ IN APP

Advertisement

আগামী সূর্যগ্রহণেই কি করোনার বিদায়? ভারতীয় বিজ্ঞানীর দাবিতে চাঞ্চল্য

Published by: Paramita Paul |    Posted: June 15, 2020 6:41 pm|    Updated: June 15, 2020 7:10 pm

Solar eclipse 2020 mark the end of corona virus? what Scientist has to say

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: কেউ বলেছেন, রাসায়নিক গবেষণাগারে তৈরি হয়েছে করোনা জৈব মারনাস্ত্র। আবার অন্যপক্ষ দাবি করেছেন, পরিবেশ থেকেই স্বাভাবিকভাবেই এই মারণ ভাইরাস তৈরি হয়েছে। দুপক্ষের দড়ি টানাটানির মাঝে এক চাঞ্চল্যকর  দাবি করে বসলেন চেন্নাইয়ের এক বিজ্ঞানী। কোনও গবেষণাগার বা পরিবেশ নয়, কোভিড-১৯ (Covid-19)-এর জন্ম রহস্যের সঙ্গে সূর্যগ্রহণের (Solar Eclipse) যোগাযোগ রয়েছে। তাঁর এহেন দাবিতে নড়েচড়ে বসেছে বিজ্ঞানী মহল। কবে এই ভাইরাসের দাপট শেষ হবে, তা নিয়েও আভাস দিয়েছেন তিনি।

পারমাণবিক ও ভূবিজ্ঞানী ডক্টর কেএল সুন্দর কৃষ্ণা চেন্নাইয়ের বাসিন্দা। তাঁর দাবি, করোনা ভাইরাসের সঙ্গে সূর্যগ্রহণের যোগসূত্র রয়েছে। এই জীবাণুর উৎপত্তি কোনও রাসায়নিক ঘটনা নয়, বরং মহাজাগতিক ঘটনার ফলাফল এই মহামারী। কীভাবে ঘটল এমন ঘটনা? গত বছর ডিসেম্বরে শেষের দিকে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের খবর প্রথম মেলে। বিজ্ঞানীর দাবি, ২৬ ডিসেম্বর ছিল সূর্যগ্রহণ। তারপর থেকেই এমন একটা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার খবর পাওয়া গিয়েছিল। ডক্টর কেএল সুন্দর কৃষ্ণার দাবি, সূর্যগ্রহণের সময় পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের স্তরে রাসায়নিক বদল হয়েছিল। আর তার থেকেই এই ভাইরাসের জন্ম। আবার পরবর্তী সূর্যগ্রহণের সঙ্গে সঙ্গেই পৃথিবী থেকে এই করোনা বিলীন হয়ে যাবে বলে দাবি করেছেন ওই বিজ্ঞানী। তাঁর কথায়, আগামী ২১ জুন একই সঙ্গে সূর্যের বলয়গ্রাস ও পূর্ণগ্রাস গ্রহণ হবে। সেদিনই এই জীবাণুর দাপট শেষ হবে বলে জানিয়েছেন ওই বিজ্ঞানী।

[আরও পড়ুন : দাবদাহে জ্বলবে দেশ, অনেকটাই বাড়তে পারে ভারতের গড় তাপমাত্রা]

ডক্টর কৃষ্ণা নিজের তত্ত্ব দিয়ে এর ব্যাখা করেছেন। তাঁর কথায়, সূর্যগ্রহণের সময় পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে তড়িদাহত কণাদের মধ্যে একটা বড়সড় রাসায়নিক বদল হয়েছিল। এমন এক বায়ো-নিউক্লিয়ার (Bio-Nuclear) রিঅ্যাকশন যার কারণে নিউট্রনের বদল শুরু হয়। এমন এক পরিস্থিতি তৈরি হয় যাতে করোনা ভাইরাসের নিউক্লিয়াস তৈরি হয়। এই বায়ো-নিউক্লিয়ার ইন্টার‍্যাকশনই ভাইরাস তৈরির অন্যতম কারণ। এই স্তরটিকে বলা হয় ‘ডি-লেভেল’ (D level)।  তবে এই স্তরে কীভাবে ভাইরাস তৈরি হতে পারে তার কোনও ধারণাই দিতে পারছেন না বিজ্ঞানীরা।

[আরও পড়ুন : মহাকাশ আর মহাসমুদ্রে পাড়ি দিয়ে বারবার শিরোনামে এই মার্কিন মহিলা, জানুন তাঁর কথা]

Sangbad Pratidin News App: খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ
নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে