Advertisement
Advertisement

Breaking News

Pakistan

মুখ পুড়ল ইমরান খানের, গিলগিট-বালটিস্তানের নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেল না PTI

৯টি আসন জিতে বৃহত্তম দল হয়েছে PTI।

World news in Bengali: Ruling PTI wins most seats in Gilgit-Baltistan assembly election | Sangbad Pratidin
Published by: Paramita Paul
  • Posted:November 16, 2020 4:11 pm
  • Updated:November 16, 2020 4:11 pm

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: একাধিক ইস্যুতে ঘরে বাইরে চাপে ইমরান খানের (Imran Khan) সরকার। গিলগিট -বালটিস্তানে ভোটেও তার প্রতিফলন ঘটল। সর্বাধিক আসন পেলেও সংখ্যাগরিষ্ঠতা থেকে কিছুটা দূরে থেমে গেল পাকিস্তান তেহরিক-ই ইনসানের (PTI) দৌড়। পাকিস্তান সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, পিটিআইয়ের দখলে রয়েছে ৯টি আসন। যদিও সোমবার এই প্রতিবেদন প্রকাশ হওয়া পর্যন্ত সরকারিভাবে ভোটের ফল ঘোষণা হয়নি।

রবিবার গিলগিট-বালটিস্তানের (Gilgit-Baltistan) ২৩টি আসনে ভোট হয়। ২৪ টি আসনে ভোট হওয়ার কথা থাকলেও এক প্রার্থীর মৃত্যুতে একটি আসনে ভোট বাতিল হয়। সন্ত্রাস রুখতে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। তবে ইমরানের দলের বিরুদ্ধে নির্বাচনে রিগিংয়ের অভিযোগ এনেছে বিরোধীরা। সোমবার ফলাফল সামনে আসতেই দেখা যায়, অন্যান্যবারের ধরা বজায় রেখেই পাকিস্তানে ক্ষমতায় থাকা দলই সর্বাধিক আসন পেয়েছে। এককথায়, এই নির্বাচন ইমরান খানের কাছে প্রেস্টিজ ফাইট ছিল। 

Advertisement

[আরও পড়ুন:  আমেরিকায় বাড়ছে ভোট পরবর্তী হিংসার ঘটনা, গ্রেপ্তার ২৪ জনেরও বেশি]

সরকারিভাবে ভোটের ফল ঘোষণার আগে কিছুটা সময় চেয়েছে সে দেশের নির্বাচন কমিশন। তবে পাকিস্তানের একাধিক সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, ইমরান খানের পিটিআইয়ের দখলে এসেছে ৮-৯টি আসন। নির্দল প্রার্থীরা ৬-৭ টি আসনে জিতেছেন। বেনজির ভুট্টোর পুত্র বিলাওয়ালের দল PPP ৫টি, নওয়াজের PML-N ২টি, JIU-F ও MWM একটি করে আসন পেয়েছে। সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেতে পিটিআইকে কয়েকজন নির্দল জনপ্রতিনিধিদের দলে টানতে হবে। গত পাঁচবছর এই এলাকায় রাজত্ব করেছে নওয়াজের PML-N । ২০১৫ সালে তাঁদের দখলে ছিল ১৬টি আসন। এবার একধাক্কায় তা কমে দাঁড়িয়েছে ২টিতে। 

Advertisement

সপ্তাহ কয়েক আগে পাক অধিকৃত কাশ্মীরের বহু বিতর্কিত অঞ্চল গিলগিট-বালটিস্তানকে পৃথক প্রদেশ বলে ঘোষণা করেছে পাকিস্তানের (Pakistan) ইমরান খান সরকার। ভারত তো বটেই, আন্তর্জাতিক মহলের আপত্তি উড়িয়ে কার্যত একতরফাভাবেই এই ঘোষণার ফলে নিন্দা, সমালোচনার মুখেও পড়তে হয় তাঁকে। কিন্তু সেসবও হেলায় উড়িয়ে রবিবার সেখানে নির্বাচনের আয়োজন করেছিল পাক প্রশাসন। মোট ৩৩০ জন প্রার্থীর মধ্যে লড়াই করেছে। অভিযোগ উঠছে, নির্বাচনী বিধি ভঙ্গ করেই ভোট চলছে এখানে এবং প্রতিদ্বন্দ্বী তিনটি রাজনৈতিক দলের কেউই তা মেনে চলছে না।

[আরও পড়ুন: কান্দাহার প্রদেশে ১৫২ জন পাকিস্তানি জঙ্গিকে খতম করল আফগান সেনা]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ