Advertisement
Advertisement
Coronavirus

COVID-19 Update: বদল নেই দেশের কোভিড গ্রাফে, মৃত্যুর হার সামান্য কমলেও লাফিয়ে বাড়ছে অ্যাকটিভ কেস

এই মুহূর্তে দেশে পজিটিভিটি রেট ৪.৮৫ শতাংশ।

COVID-19 Update in India: 16.135 new cases in last 24 hours, 24 death | Sangbad Pratidin
Published by: Sucheta Sengupta
  • Posted:July 4, 2022 9:59 am
  • Updated:July 4, 2022 10:25 am

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: মহামারীর চতুর্থ ঢেউয়ের আগমন ঘটেই গিয়েছে দেশে। কিছুদিন স্বস্তির পর ফের ঊর্ধ্বমুখী করোনা (Coronavirus) সংক্রমণ। চিন্তা বাড়াচ্ছে হু হু করে বেড়ে চলা অ্যাকটিভ কেস। তবে সপ্তাহের প্রথম দিন দেশের কোভিড (COVID-19) গ্রাফে তেমন ওঠাপড়া নেই। স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রকের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে ১৬ হাজার ১৩৫ জন কোভিড পজিটিভ হয়েছেন। রবিবারও ১৬ হাজারের বেশি ছিল সংক্রমিতের সংখ্যা। মৃত্যু হয়েছে ২৪ জনের। যা রবিবার ছিল ৩১। 

স্বাস্থ্যমন্ত্রকের বুলেটিন অনুযায়ী, একদিনে করোনার কবল থেকে সুস্থ হয়ে উঠেছেন দেশের ১৩,৯৫৮ জন।  মোট সুস্থ ব্যক্তির সংখ্যা ৪,২৮,৭৯,৪৭৭ জন, শতকরা হিসেবে যা ৯৮.৫৪ শতাংশ। করোনা প্রাণ কেড়েছে দেশের মোট ৫২৫২২৩ জনের। মোট আক্রান্তের ১.২১ শতাংশ। তবে অ্য়াকটিভ কেস বাড়ছে হু হু করে। এই মুহূর্তে দেশের অ্যাকটিভ করোনা রোগীর সংখ্যা মোট ১ লক্ষ ১৩ হাজার ৮৬৪। যা রবিবারও চিল ১ লক্ষ ১১ হাজারের বেশি। 

[আরও পড়ুন: আর্তনাদেও গলল না মন, জমি বিবাদে আদিবাসী মহিলার গায়ে আগুন, ভিডিও করল ৩ দুষ্কৃতী]

মহামারীর বিরুদ্ধে যুদ্ধের শক্তিশালী হাতিয়ার করোনা টিকা (Corona vaccine)।  স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তরফে সেই কর্মসূচি চলছে জোরকদমে। কেন্দ্রের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এখনও পর্যন্ত দেশে ১৯৭ কোটি ৯৮ লক্ষের বেশি করোনা টিকার ডোজ দেওয়া হয়েছে। যার মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টাতেই ১ লক্ষ ৭৮ হাজারের বেশি ডোজ। 

[আরও পড়ুন: গভীর রাতে পাঁচিল টপকে মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে ঢুকে পড়লেন এক ব্যক্তি! নিরাপত্তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন]

চতুর্থ ঢেউয়ে আবার করোনার নয়া বেশ কিছু উপসর্গ দেখা দিচ্ছে। তা নিয়ে সচেতন চিকিৎসক মহল। সতর্ক করা হচ্ছে আমজনতাকেও। জ্বর, সর্দিকাশি ছাড়াও পেটের সমস্যা হচ্ছে অনেক করোনা রোগীর। প্রথমে এসব উপসর্গকে শরীরে করোনা ভাইরাসের প্রবেশ হিসেবে চিহ্নিত না করা হলেও পরবর্তী সময়ে পরীক্ষায় ধরা পড়ছে যে ওই রোগী কোভিড পজিটিভ। ফলে সামান্য শারীরিক সমস্যা হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন বলে মনে করছে বিশেষজ্ঞদের বড় অংশ।  

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ