Advertisement
Advertisement

Breaking News

Iman Chakraborty

ঘাতক ডেঙ্গুর বাড়বাড়ন্ত, বিধায়ককে বলেও লাভ হয়নি! ‘লিলুয়া কি ভাগাড়?’ জবাব তলব ইমনের

একাধিক ছবি-ভিডিও পোস্ট করে ক্ষোভ প্রকাশ গায়িকার।

Singer Iman Chakraborty slams Liluah Municipality amid rising dengue cases | Sangbad Pratidin
Published by: Sandipta Bhanja
  • Posted:October 2, 2023 12:40 pm
  • Updated:October 2, 2023 12:40 pm

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: রাজ্যে ডেঙ্গুর বাড়বাড়ন্ত। আক্রান্ত বহু এবং একের পর এক মানুষের মৃত্যু ভাবিয়ে তুলেছে প্রশাসনকেও। গত শনিবারই জেলাশাসক, সিএমওএইচদের নিয়ে নবান্নে বৈঠকে বসেছিলেন মুখ্যসচিব ও স্বাস্থ্যসচিব। বৈঠক চলাকালীন ফোন করে মুখ্যমন্ত্রী খোদ পুজোর আগে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার নির্দেশ দিয়েছেন। একাধিক এলাকায় ব্লিচিং পাউডার ছড়িয়ে আবর্জনা পরিষ্কার করা হচ্ছে। নোংরা কিংবা জমা জল ডেঙ্গির আঁতুড়ঘর। তাই সতর্কতার বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এমতাবস্থায়, নিজের এলাকার আবর্জনার স্তূপ নিয়ে প্রতিবাদ ইমন চক্রবর্তীর (Iman Chakraborty)।

কলকাতা কিংবা শহরতলীর একাধিক জায়গায় যেখানে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য তৎপর প্রশাসন, সেখানে লিলুয়া পুরসভার কোনও হেলদোল নেই! আর সেই প্রেক্ষিতেই মারাত্মক বিরক্ত ইমন চক্রবর্তী। ফেসবুকে একাধিক পোস্টে তিনি ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছেন। আর সেখানেই চোখে পড়ল ময়লা, আবর্জনার স্তূপ রাস্তার পাশে! উপরন্তু বৃষ্টিতে সেই নোংরার পাহাড়ের দশা আরও ভয়ংকর! পোস্টে ইমন চক্রবর্তী লিখেছেন, “আমার বাড়ির ঠিক সামনেটা, মানে আমার লিলুয়ার বাড়ির সামনে অটোস্ট্যান্ড রয়েছে একটা। সেটা একটা ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে। ১০০ বার বলে বলেও ঠিক হচ্ছে না। লজ্জাজনক! যাঁরা দায়িত্ব নিয়েছেন অথচ পালন করছেন না। লজ্জা হওয়া উচিত! ছিঃ! বালি পুরসভা নির্লজ্জ। লিলুয়ার বাসিন্দাদের যাঁরা এই রাস্তা দিয়ে নিত্যদিন যাতায়াত করো, তাঁরা দয়া করে শেয়ার করো। যাতে খবরটা আরও ছড়ায়। যদিও তাতে আদৌ কোনও লাভ হবে কিনা জানি না। ছিঃ ছিঃ!”

Advertisement

[আরও পড়ুন: মোদির স্বচ্ছ ভারত অভিযানে বিদেশের সৈকত সাফাই অক্ষয়ের, শুনলেন ‘ওভার অ্যাক্টিং’ কটাক্ষ]

Advertisement

সংবাদ মাধ্যমের কাছে ক্ষুব্ধ ইমন চক্রবর্তীর মন্তব্য, “আমি এখন কলকাতায় থাকি। কিন্তু আমার বাবা থাকেন লিলুয়াতে। তাই সপ্তাহে তিন-চার বার এখানে আমার যাতায়াত করাই হয়। আগেও এমনটা দেখে প্রতিবাদ করেছিলাম। কিন্তু কোনও লাভ হয়নি। বালির বিধায়ক রানা চট্টোপাধ্যায়কে এই সমস্যার কথা জানিয়েছিলাম। কিন্তু সেই সমস্যা রয়েই গিয়েছে। তাই মদন মিত্রর সঙ্গে কথাও বলেছি।”

এর পাশাপাশি আরেকটি পোস্টে গোটা এলাকার আবর্জনার স্তূপের ছবি ও ভিডিও শেয়ার করে গায়িকার কড়া মন্তব্য, “ছবি ও ভিডিও দিলাম। বালি পুরসভার লজ্জা বলে শব্দটা আসুক জীবনে। এবং যারা এখানে ময়লা ফেলেন তাঁদেরও।”

[আরও পড়ুন: ‘নষ্ট বিবেক অগ্নিহোত্রীর সঙ্গে তাল মেলাবেন না’! সতর্কবাণী শুনেই ‘কৌশলী’ জবাব কঙ্গনার]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ