Advertisement
Advertisement
West Bengal Health and Family Welfare Department takes new decision to prevent Omicron

ভাইরাল লোড ৩০-এর নিচে থাকলেই জিনোম সিকোয়েন্সিং, সিদ্ধান্ত রাজ্য স্বাস্থ্যদপ্তরের

করোনার নয়া স্ট্রেন 'ওমিক্রন' নিয়ে বাড়ছে উদ্বেগ।

West Bengal Health and Family Welfare Department takes new decision to prevent Omicron । Sangbad Pratidin
Published by: Sayani Sen
  • Posted:December 22, 2021 12:34 pm
  • Updated:December 22, 2021 1:46 pm

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: করোনার নয়া স্ট্রেন ‘ওমিক্রন’ (Omicron) নিয়ে উদ্বিগ্ন কেন্দ্র। সংক্রমণ মোকাবিলায় ইতিমধ্যেই একাধিক নির্দেশিকা জারি হয়েছে। ‘ওমিক্রন’ ঠেকাতে তৎপর রাজ্য স্বাস্থ্যদপ্তরও। তাই কেন্দ্রের নির্দেশ মেনে সিদ্ধান্ত রাজ্য স্বাস্থ্যদপ্তরের। নয়া সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এবার কোনও করোনা আক্রান্তের ভাইরাল লোড বা সিটি ভ্যালু (CT Value) ৩০-এর নিচে থাকলে নমুনা জিনোম সিকোয়েন্সিংয়ে পাঠানো হবে। 

ইতিমধ্যেই দেশে মোট ‘ওমিক্রন’ আক্রান্তের সংখ্যা পেরিয়ে গিয়েছে ২০০। সবচেয়ে বেশি প্রভাবিত রাজ্য মহারাষ্ট্র এবং দিল্লি। তারপরই রয়েছে তেলেঙ্গানা, কর্ণাটক, রাজস্থান ও দিল্লি। রাজ্যগুলিকে এখনই সতর্ক হওয়ার পরামর্শ দিচ্ছে কেন্দ্র। আবু ধাবি, নাইজেরিয়া, বাংলাদেশ থেকে কলকাতায় আসা বেশ কয়েকজন করোনা আক্রান্তের নমুনা জিনোম সিকোয়েন্সিংয়ে পাঠানো হয়েছিল। তবে প্রতিটি রিপোর্টই নেগেটিভ। তাই এখনও পর্যন্ত বাংলা ওমিক্রন শূন্য। তা সত্ত্বেও আগেভাগে সাবধানতা অবলম্বনই লক্ষ্য।

Advertisement

[আরও পড়ুন: কঙ্গনা রানাউতকে বিয়ে করতে চলেছেন অনিল কাপুর! বলিউডে হঠাৎই জোর গুঞ্জন]

রাজ্য স্বাস্থ্যদপ্তরের নির্দেশিকা অনুযায়ী, প্রথম দফায় ৩০-এর নিচে ভাইরাল লোড থাকা কলকাতার করোনা রোগীদের ক্ষেত্রে এই ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হবে। পরবর্তীকালে ধাপে ধাপে দুর্গাপুর, আসানসোল, শিলিগুড়িতে একইভাবে সিটি ভ্যালু ৩০-এর নিচে থাকা করোনা রোগীদের নমুনা জিনোম সিকোয়েন্সিংয়ে পাঠানো হবে।

Advertisement

ঠিক কী কারণে এই ভাবনা? স্বাস্থ্যদপ্তরের আধিকারিকদের মতে, তার কারণ প্রধানত দু’টি। এক, গোটা দেশজুড়ে করোনার নয়া স্ট্রেন ‘ওমিক্রনে’র চোখরাঙানি বাড়ছে। এই পরিস্থিতিতে বহু ভিন জেলা, এমনকী ভিন রাজ্য তথা দেশের বাসিন্দা প্রতিদিন কলকাতায় আসেন। তাই মহানগরীতে সংক্রমণের আশঙ্কা অত্যন্ত বেশি। দ্বিতীয়ত, বহু ক্ষেত্রেই দেখা যাচ্ছে করোনার ‘ওমিক্রন’ স্ট্রেনে আক্রান্তরা বেশিরভাগই উপসর্গহীন। তাই ‘ওমিক্রন’ আক্রান্তের সংখ্যা যাতে হু হু করে বাড়তে না পারে, তাই এই নয়া পন্থা অবলম্বনের সিদ্ধান্ত।

[আরও পড়ুন: পরকীয়া সম্পর্কে জড়িয়েছে স্ত্রী! স্রেফ সন্দেহের বশে তরুণীর উপর অ্যাসিড হামলা স্বামীর]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ