বছরভর বেলুড় মঠের সাধারণ ছবিটা শান্ত, স্নিগ্ধ। শ্বেত বস্ত্রের ব্রহ্মচারী আর গেরুয়া বসনের সন্ন্যাসীদের আনাগোনা মঠজুড়ে। কিন্তু দোলের দিন এ এক অন্য ছবি। আবিরে রাঙা বেলুড় মঠ। ছবি: অরিজিৎ সাহা।
শ্রীরামকৃষ্ণ, মা সারদা, স্বামী বিবেকানন্দের ছবির সামনে নানা রঙের থালি। লাল, গোলাপি, বেগুনি, গেরুয়া রঙের আবির। বেলুড় মঠের বিশাল হলঘরে সন্ন্যাসীদের সমবেত প্রার্থনা। দোলের দিন এটাই বিশেষত্ব বেলুড় মঠের। ছবি: অরিজিৎ সাহা।
দোলেও বেলুড় মঠের দ্বার ছিল ভক্তদের জন্য উন্মুক্ত। তাই বাইরে থেকে আগত ভক্তরাও রং মিলিয়ে খেললেন দোল। ছবি: অরিজিৎ সাহা।
রঙের উৎসবে নেই মঠের কড়া অনুশাসন। একে অপরকে লাল, গেরুয়া রং মাখিয়ে রঙিন হয়ে উঠলেন বেলুড় মঠের ব্রহ্মচারীরা। আর এবছর মঠের অন্দরের ছবি তোলায় বাধা ছিল না কোনও। ছবি: অরিজিৎ সাহা।
বেলুড় মঠের মূল মন্দিরের সামনে রঙিন হয়ে প্রদক্ষিণ করলেন সন্ন্যাসীরা। মন্দিরের চূড়ায় তখন ঠিকরে পড়ছে সূর্যের আলো। আনন্দের ছটায় অনন্য হিন্দুদের অন্যতম তীর্থস্থানটি। ছবি: অরিজিৎ সাহা।
দোলের দিন গলফ গ্রিন যেন একটুকরো শান্তিনিকেতন। সেখানকার মতো প্রভাতফেরি, খোলা মাঠে নাচগানে দোল উৎসব উদযাপন করলেন বাসিন্দারা। ছবি: পিণ্টু প্রধান।
গলফ গ্রিনের বসন্তোৎসবে অংশ নিয়ে মন মাতাল খুদেরাও। বুঝিয়ে দিল, নাচেগানে তারাও বড়দের থেকে কম যায় না কোনও অংশে। ছবি: পিণ্টু প্রধান।
রঙের উৎসব মানেই বাঁধভাঙা আনন্দ। নানা রঙের আবির উড়িয়ে তাতেই লীন হয়ে যাওয়া। সেই রঙেই যেন নিজেকে ভাসিয়ে দিয়েছেন এই তরুণী। ছবি: পিণ্টু প্রধান।
Copyright © 2024 Pratidin Prakashani Pvt. Ltd. All rights reserved.